খেলাধূলা কৌতুক ||Bangla Sports Jokes

খেলাধুলার জোকস গুলো পড়লে হাসতে হাসতে পেটের ব্যথা ধরে যাবে

খেলাধূলা কৌতুক


>লজ্জা তোমাদের পাওয়া উচিত

নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা করে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন। 
চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন। এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি।
আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল। তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন- 
কিপার : কী লজ্জা! এতো ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।
ব্যাটসম্যান : লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয়, সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।


>একশ’ রানের মধ্যে অল আউট

ভিরাট কোহলি : আমাদের বিপক্ষে যাতে কেউ সেঞ্চুরি করতে না পারে।
এম এস ধোনি : সেজন্য কী করা যায়?
ভিরাট কোহলি : আমরা যদি একশ’ রানের মধ্যেই অল আউট হয়ে যাই?
এম এস ধোনি : তাহলে কী হবে?
ভিরাট কোহলি : তবে আর কেউ আমাদের বিপক্ষে সেঞ্চুরি করতে পারবে না!


>তুমি ‘কেন’ খেলো?

বারবার খারাপ খেলে ভীষণ মুষড়ে পড়েছেন একজন ব্যাটসম্যান। ক্লাব কর্মকর্তা তাকে সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন-
কর্মকর্তা : তুমি যখনই ব্যাট করতে নামো, আমি অবাক হয়ে তোমাকে দেখি। বিশ্বাস করো!
খেলোয়াড় : জানি। আপনি নিশ্চয়ই ভাবেন, আমি কেমন করে খেলি।
কর্মকর্তা : না। আমি ভাবি, তুমি ‘কেন’ খেলো?


>জাহাপনা আপনি আউট

রাজা নেমেছেন ক্রিকেট খেলতে। অন্য রাজ্যের এক অতিথি হলেন বোলার। বোলার বল ছুঁড়লেন, বল লাগলো রাজার পায়ে। চিৎকার করে উঠলেন বোলার. . .
বোলার : হাউজ দ্যাট!
আম্পায়ার : জাহাপনা, আমার মনে হয়, এই মুহূর্তে প্রাসাদের অভ্যন্তরে গিয়ে রাজকার্যে মনোনিবেশ করা আপনার জন্য একান্ত জরুরি।
রাজা : কী বলছ, ঠিক বুঝতে পারছি না। সহজ করে বলো।
আম্পায়ার : জাহাপনা আপনি আউট!


>আমার হাতে ব্যথা

বোলারের একের পর এক আবেদন নাকচ করে দেয়ার পর বোলার বলছে আম্পায়ারকে…
বোলার : তুমি আমার জায়গায় থাকলে বুঝতে, কেমন লাগে।
আম্পায়ার : আমি তোমার জায়গায় থাকলে তো বোলিংই করতে পারতাম না!
বোলার : কেন?
আম্পায়ার : আমার হাতে ব্যথা। দুই দিন ধরে হাত ওপরে তুলতে পারছি না!


>খেলতে না পারা

১ম বন্ধু : বল তো, বর্তমানে ক্রিকেট খেলছেন এমন কোন প্লেয়ারের বল সাকিব আল হাসান কোনো দিনই খেলতে পারবেন না?
২য় বন্ধু :উম… উম… নাহ! জানি না। তুই বল।
১ম বন্ধু :সাকিব-আল হাসান তার নিজের বলে!


>ভারত পাকিস্তান ম্যাচ

পাকিস্তান দলের অধিনায়ক : এইবার আমরা কিছুতেই বিরাট কোহলিকে ১০০ রান করতে দেব না। 
দলের অন্য এক খেলোয়াড় : আমাদের গেমপ্ল্যানটা কী হওয়া উচিত? 
আফ্রিদি : আমরা বরং ৯০ রানেই আউট হয়ে যাব!


>টিকিট প্লিজ

১৯৯১ সালে অ্যাডিলেড টেস্টে ব্যাটিং করছিলেন জাভেদ মিয়াদাঁদ।
বোলার ছিলেন মার্ভ হিউজ।
খেলার ফাঁকে হিউজকে ‘মোটু বাস কন্ডাক্টর’ বলে খ্যাপাচ্ছিলেন মিয়াদাঁদ।
কিছুক্ষণ পরই হিউজের বলে আউট হয়ে মিয়াদাঁদ যখন প্যাভিলিয়নের পথ ধরলেন, মুচকি হেসে হিউজ বলেছিলেন, ‘টিকিট প্লিজ`।


>এক বলে ২৪ রান!

ক্রিকেট ম্যাচে এক বলে দরকার ২৪ রান সবাই নিশ্চিত ম্যাচ হেরে গেছি। দর্শকরা হতাশ! কিন্তু না তারাই ম্যাচটা জিতল!
কারণ তখন ব্যাট করেছিলো অনন্ত জলিল।
অনন্ত জলিল সজোড়ে ব্যাট চালালেন। বলটি ৪ খণ্ড হয়ে ৪ দিকে গেল। এতে ৪x৬=২৪ রান হলো!
এজন্যই তো বলে- ‘অসম্ভবকে সম্ভব করাই অনন্তর কাজ’।


>এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল!

নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা করে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন। চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন। এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি।
আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল। তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন-
উইকেট কিপার : কী লজ্জা! এত ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।
ব্যাটসম্যান : লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।


>মডেল স্কুল থেকে চুরি করা জার্সি?

স্কুলের ফুটবল খেলোয়াড়দের জার্সি বারবার চুরি হয়ে যাচ্ছে দেখে মহা চিন্তায় পড়ে গেলেন দলের কোচ। অনেক চিন্তা ভাবনা করে চুরি রোধ করতে জার্সি পেছনে এবার লেখা হলো ‘মডেল স্কুলের জার্সি’। 
কিন্তু তার পরও জার্সি চুরি থামল না। তাই কোচ আবারও চিন্তাভাবনা করে নতুন জার্সি তৈরি করলেন।…
জার্সির পেছনে লিখলেন, 
‘মডেল স্কুল থেকে চুরি করা জার্সি।’


>নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন

নতুন ব্যাটসম্যান ক্রিজে এলেন। নিজের গার্ডগুলো পরীক্ষা করে দেখলেন। একটু নড়েচড়ে শরীরটাকে চাঙা করে নিলেন।
চারদিকে ফিল্ডারদের অবস্থানটাও একনজর ঘুরে দেখলেন। এরপর শূন্যে কয়েকবার ব্যাট হাঁকিয়ে আম্পায়ারকে জানালেন, সে তৈরি।
আম্পায়ার বোলারকে বল করতে অনুমতি দিলেন। বোলার বলও করলেন এবং সোজা মিডল স্ট্যাম্প উড়ে গেল।
তখন পেছন থেকে উইকেট কিপার বললেন, ‘কী লজ্জা! এত ভাব দেখানোর পর মাত্র এক বলেই স্ট্যাম্প উড়ে গেল।’
ব্যাটসম্যান তখন বললেন, ‘লজ্জা তোমাদেরই পাওয়া উচিত। একজন নতুন অতিথির সঙ্গে কীভাবে আচরণ করতে হয় সেটা তোমাদের বোলার এখনো শেখেনি।


>ক্রিকেট খেলার সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতির মিল!

ক্রিকেট খেলার সঙ্গে বাংলাদেশের রাজনীতির মধ্যে কি মিল, বলেন তো? 
সরকারি দল হচ্ছে ব্যাটসম্যান আর বিরোধী দল হল বোলার ।
আর আমজনতা হল বল!


>’ছক্কা’র প্রতি দুর্বলতা আছে

বোলার : চিন্তা কোরো না।আমি এই ব্যাটসম্যানের দুর্বলতা কোথায়, জানি। তরুণ বোলারের প্রথম তিন বলেই ছক্কা হাঁকাল ব্যাটসম্যান।…
অধিনায়ক :হুম্ম! ওর যে ‘ছক্কা’র প্রতি দুর্বলতা আছে, তুমি তাহলে আগেই জানতে!

Leave a comment

Design a site like this with WordPress.com
Get started